আজ থেকে ২৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে প্রাচীন মেসোপোটেমিয়ান সভ্যতার সময় থেকে মানুষ আচার খাওয়া শুরু করে। সুলতানি আমলে মানসিংহের হাত ধরে বাংলার মাটিতে প্রবেশ করে আচার। আর দক্ষিন এশিয়ার জনপ্রিয় একটা খাবার হলো এই আচার।
কিভাবে আমাদের আচার তৈরি করা হয়ঃ
স্পেশাল কিছু মশলার সমন্বয়ে আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হচ্ছে আচার কম্বোর আচারগুলো। আমাদের নিজস্ব কারখানায় ঘরোয়া পদ্ধতিতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে এই আচার তৈরি করা হচ্ছে। সরিষার তেল, ভিনেগার, তেতুলের গোলা ও বিশেষ এক কোয়া ঔষুধিগুন সম্পূর্ন রসুন, বাছাইকৃত সেরা মানের আলুবোখারা, সেরা মানের কিসমিস এবং সেরা মানের জলপাই এছাড়াও অনেক অনেক সিক্রেট মশলার সমন্বয়ে তৈরি হচ্ছে আমাদের এই মজাদার আচার।
আমাদের টক মিষ্টি ঝাল আচার কম্বো তে থাকছেঃ
আচার গুলোর উপকরনঃ
এক কোয়া রসুন, জলপাই, আলুবোখরা, কিসমিস, তেতুল, ভিনেগার ও ইত্যাদি সিক্রেট মশলা।
আচারের উপকারিতাঃ
- রসুনে থাকা স্টেটিন নামক উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- রক্ত সঞ্চালনক্ষমতা বাড়ায়।
- হৃৎপিণ্ডের শক্তিবর্ধক।
- ত্বক ভালো রাখে।
- কিসমিসে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের শক্তি বাড়ায়
- উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দূর করে।
- বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার যেমন কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার, গলব্লাডার ক্যান্সার,রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে মুক্ত রাখে।।
- এতে আছে, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ও ফাইবার।
আমাদের আচার টা কেনো আলাদাঃ
- আমরা আমাদের আচারে এক ফোঁটাও পানি ব্যাবহার করছিনা।
- মশলা বাটা থেকে চুলা থেকে শুরু করে নামানো পর্যন্ত যেখানে পানির ব্যাবহার করা প্রয়োজন সেখানেও আমরা ভিনেগার বা সিরকা ব্যাবহার করছি।
- ভিনেগার ব্যাবহার করার ফলে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষন করা যায়।
আচার কিভাবে খাবেনঃ
- সাদা গরম ভাতের সাথে খাওয়া যায়।
- গরম খিচুড়ির সাথে খাওয়া যায়।
- রুটি,পাউরুটির সাথে খাওয়া যায়।
- পরোটার সাথে খাওয়া যায়।।
- পোলাও বা বিরিয়ানির সাথেও অনেকে আচার খায়।